নিজস্ব প্রতিবেদক: দুই হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ফরিদপুর শহর আওয়ামী লীগের অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন বরকত ও তার ভাই ইমতিয়াজ হাসান রুবেলসহ ৪৬ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র আমলে নিয়েছেন আদালত।
সোমবার দুপুরে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আস সামছ জগলুল হোসেনের আদালত সিআইডির দেওয়া সম্পূরক অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন। আসামিরে মধ্যে সাজ্জা হোসেন বরকত, ইমতিয়াজ হাসান রুবেল এবং এ এইচএম ফুয়াদ কারাগারে আছেন। এদিন এই তিন আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। জামিনে থাকা ঢাকা টাইমস পত্রিকার সম্পাদক মোহাম্মাদ আরিফুর রহমান ওরফে দোলনসহ সাত আসামিও আদালতে হাজিরা দেন। তবে অপর ৩৬ জন পলাতক থাকায় আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আদেশ দেন। আগামী ৩০ মে গ্রেফতার সংক্রান্ত তামিল প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ ধার্য করেছেন আদালত। সংশ্লিষ্ট আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর তাপস কুমার পাল জামিনের বিষয় নিশ্চিত করেছেন। ২০২০ সালের ২৬ জুন ২ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে বরকত ও রুবেলের বিরুদ্ধে রাজধানীর কাফরুল থানায় মামলাটি দায়ের করেন সিআইডির পরিদর্শক এস এম মিরাজ আল মাহমুদ।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, দুই হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে ফরিদপুর শহর আওয়ামী লীগের অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন বরকত ও তার ভাই ইমতিয়াজ হাসান রুবেলসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন সিআইডি। পরবর্তী কার্যক্রমের জন্য মামলাটি মহানগর দায়রা জজ আদালদে পাঠানো হয়।